সরকারি নিবন্ধন নিবন্ধন পেল হেল্প দ্যা পিউপল বাংলাদেশ

বার্তা পরিবেশকঃ
হেল্প দ্যা পিউপল বাংলাদেশ (এইসটিপিবি) সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি) ২০৩০ লক্ষ্য মাত্রা অর্জনে অংশীদার হিসেবে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায়, পরিবেশ,শিক্ষা, পথ শিশু ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষ, দারিদ্র্যতা দুরীক্ষরণে কাজ করে আসছেন।মঙ্গলবার (২ আগষ্ট)  যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কক্সবাজার জেলা অফিসের উপ-পরিচালক ফাতেমা আক্তারের স্বাক্ষরিত সরকারি নিবন্ধন (নং ০৭০ তারিখ ১৭/০৭/২০২২ ) সনদ পত্রটি সংগঠনের সভাপতি প্রফেসর আক্তার কামাল এবং সাধারণ সম্পাদক ও প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ইফতেখারুল ইসলাম জুয়েল এর হাতে আজ হস্তান্তর করেছেন। এদিকে, প্রতিষ্ঠার দীর্ঘসময় পর সরকারি নিবন্ধন সনদ লাভ করায় যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কক্সবাজার জেলা অফিসের উপ পরিচালক ফাতেমা আক্তার, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রশাসনের সকল বিভাগ, রাজনীতিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন, সাংবাদিক, শিক্ষকসমাজ, সর্বস্তরের সুধীজনদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন সমিতির কেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী পরিষদের সভাপতি প্রফেসর আক্তার কামাল ও সাধারণ সম্পাদক ও প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ইফতেখারুল ইসলাম জুয়েল । কার্য নির্বাহী পরিষদের সভাপতি বলেন, বর্তমানে সমিতির কার্য নির্বাহী পরিষদে ৯জন, পরিচালনা পরিষদে ৭ জন ও সাধারণ পরিষদে আছেন ২১ জন। উল্লেখিত সদস্যদের নিয়েই সম্প্রতি সময়ে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হেল্প দ্যা পিউপল বাংলাদেশ (এইসটিপিবি) সমগ্র জেলা ব্যাপী কাজ করার জন্য সরকারী নিবন্ধন লাভ করেছে। আমরা অতীতের মতো আগামীতেও সংগঠনের প্রতিটি সদস্য হাতে হাত রেখে সামাজিক সকল ভালো কাজে এবং শিক্ষনীয়, ধর্মীয়সহ যুব সমাজের অগ্রউন্নয়নে সংগঠনের পক্ষ থেকে যাবতীয় কার্যক্রম সম্পাদনে কাজ করতে চাই। সেজন্য সমাজের প্রতিটি নাগরিকের অংশগ্রহনপূর্বক সার্বিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি। তিনি আরো বলেন সংগঠনটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অনেকগুলো সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে। সাধারণ সম্পাদক ও প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক বলেন,” আমরা বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন , পরিবেশ ও এসডিজি২০৩০ এর লক্ষ্য মাত্রা অর্জনে অংশীদারিত্বে কাজ করবে বলে এই লক্ষ্য নিয়ে এই সংগঠন টি আমি ২০১৯ সালে ১০ই মার্চ প্রতিষ্ঠা করি। যুব সমাজকে বিশেষ করে মাদক থেকে দূরে রেখে মানব কল্যাণমূলক কাজের মাধ্যমে সমাজ বদলে দেয়ার মানসে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেছি এবং সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে কাজ করছি। নিবন্ধন পাওয়ায় সংগঠনের পক্ষে সামাজিক কাজের গতি অনেকগুন বেড়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি আরো বলেন,” আমরা কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডিন খান সরফরাজ আলীকে প্রধান উপদেষ্টা করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি শক্তিশালী উপদেষ্টা কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। আশা করি উপদেষ্টামন্ডলী, কার্যকরী পরিষদের সদস্য, পরিচালনা পরিষদের সদস্য ও সাধারণ সকল সদস্যদের মাধ্যমে সংগঠন অনেকদূর এগিয়ে যাবে। তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.