প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ
রামু উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক ইমরান তার উপজেলার ছাত্রছাত্রীদের যোগাযোগ এবং রাস্তা পারাপারের কথা চিন্তা করে রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একখানা আবেদনপত্র জমা দেন। উনি রামু উপজেলার প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনের রাস্তায় স্পিড ব্রেকার বা জেব্রা ক্রসিং নিশ্চিত করণের আবেদন দিয়েছেন যা বাস্তবিকপক্ষে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক সময় দেখা যায়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং সহ নানানভাবে গোলযোগ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় যা খুবই দুঃখজনক এবং মারাত্মক।
এবিষয়ে রামু উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা ইমরান বলেন, ছাত্রলীগ সবসময় ছাত্রছাত্রীদের পাশে থাকা সংগঠন। এই সংগঠন দেশের সকল অর্জনে সবসময় সার্বিক ভূমিকা পালন করে থাকে। আমি শুধু তারই ধারাবাহিকতা রাখতে চাই এবং সেই সাথে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাকে মানুষ যথাযথ মূল্যায়ন করতে এবং স্কুলকে একটি সেইফ জুন হিসেবে মানুষের সামনে ফুটিয়ে তুলতে আমি এই উদ্যোগ নিয়েছি। সবার সচেতনতা ও সহযোগিতায় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নিশ্চিত করে এই বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তর করতে ছাত্রলীগ সবসময় ছাত্রছাত্রীদের পাশে আছি। সকল শিক্ষার্থী যেন নির্ভয়ে স্কুলে আসা যাওয়া করতে পারে, কেউ যেন দূর্ঘটনার কবলে না পড়ে সে বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানিয়েছি। ইউএনও মহোদয়ও এই সুন্দর উদ্যোগকে যথাযথ বাস্তবায়ন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
ইমরান আরও জানান, আমি কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের মানবিক সভাপতি খ্যাত নেতা এস এম সাদ্দাম হোসাইন ভাইয়ের একজন হতেগড়া কর্মী।
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.