নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
গত কয়েকদিনে টানা বৃষ্টির কারণে বন্যায় আটকে পড়া মানুষের হাতে শুকনো খাবার তুলে দিয়েছে সাংবাদিক নেজাম উদ্দিন ও রামু উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আফসানা জেসমিন পপি।
মঙ্গলবার( ৮আগষ্ট) রামু উপজেলার গর্জনিয়া ও কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন জায়গায় প্রায় ৫শত পরিবাবের হাতে এই শুকনো খাবার তুলে দেওয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদেও মহিলা সদস্য সাবেকুন্নাহার, ১নং ওয়ার্ড় সদস্য ওসমান গণি, কচ্ছপিয়া যুবলীগ নেতা গোলাম মওলা সিকদার প্রমুখ।
সাংবাদিক নেজাম উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান দুই ইউনিয়নের বন্যা কবলিত বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখেন ও কবলিতদেও হাতে শুকনো খাবার তুলে দেন।
যুবলীগ নেতা গোলাম মওলা সিকদার জানান, সাংবাদিক নেজাম উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পপি আপা আমাদের ইউনিয়নে অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছে তা আজীবন মনে রাখবে এলাকাবাসি। পানির কারণে গত দুনি আটকে থাকলেও এখন পর্যন্ত কেউ আসেনি তারা ছাড়া । আমরা মনে করি এমন মানুষদের আগামীতে জনপ্রতিনিধি করা দরকার।
কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের মহিলা সদস্য সাবেকুন্নাহার জানান, আমাদেও রামু উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আফসানা জেসমিন পপি মানবিক একজন মহিলা। তিনি বন্যার কথা শুনা মাত্র আমার ইউনিয়নের মানুষের জন্য শুকনো খাবার নিয়ে ছুটে এসেছেন । শুধু তিনি নন সাংবাদিক নেজাম উদ্দিন যে উদারতা দেখিয়েছেন এলাকাবাসির জন্য তা আমরা মনে রাখবো। আশা করছি তাদের এই কাজ অব্যহত থাকবে।
গাংবাদিক নেজাম উদ্দিন জানান, গর্জনিয়া ও কচ্ছপিয়া দুই ইউনিয়ন মিলে হাজারো মানুষ পানিবন্ধী । তারা ঘর থেকে বের হতে পারছে না । আমরা ৗেকায় কওে তাদেও জন্য কিছু শুকনো খাবার দিয়েছি । কিন্তু তা পর্যাপ্ত নয় । আমা করছি সমাজের বিত্তশালীরা গিয়ে আসবে।
রমু উপজেলা মহিরা ভাইস চেয়ারম্যান আফসানা জেসমিন পপি জানান, আমার ও সাংবাদিক নেজামের আর্থিক সমন্নয় করে আমরা এই দুই ইউনিয়নের জন্য কিছু শুকনো খাবার নিয়ে গিয়েছিলাম। তারা আমাকে বোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। কিছু যদি দিতেও না পারি তবে তাদের দেখতে হলেও আমি যেতাম । পর্যায়ক্রমে যেব এলাকা বন্যায় ক্ষতি হয়েছে তা পরিদর্শন করে ব্যবস্থা নিব।
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.