ওয়ান নিউজ ক্রীড়া ডেক্সঃ জিতলে নিশ্চিত দ্বিতীয় রাউন্ড। হারলে কিংবা ড্র করলে তাকিয়ে থাকতে অন্য ম্যাচের দিকে। এমন সমীকরণের পরেও গ্রুপের তলানির দল মরক্কোর বিপক্ষে খেলতে নেমেছিল স্পেন। মরক্কানদের সামনে যেন দাড়াতেই পারেনি স্প্যানিশরা। ইয়াগো আসপাসের শেষ মুহূর্তের গোলে কোনমতে ড্র করে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠে স্পেন। সংখ্যায় সংখ্যায় দেখে নেওয়া যাক সেই ম্যাচের চিত্র।
৪- ১৯৬৬ সালের পর দ্বিতীয়বারের মত ম্যাচের প্রথমার্ধে ৪ বা এর অধিক হলুদ কার্ড পাওয়ার রেকর্ড গড়লো মরক্কো। ১৯৯৪ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৫টি হলুদ কার্ড পেয়েছিল তারা ৪৫ মিনিটে।
৪- চতুর্থবারের মত বিশ্বকাপে এক ম্যাচে দুই বার এর বেশি গোল করলো মরক্কো। সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে তারা তিন গোল করেছিলেন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে।
৮- নিজের সর্বশেষ ৮ ম্যাচে স্পেনের হয়ে ৮ গোলেই অবদান রেখেছেন আসপাস। (৫ গোল, ৩ এসিস্ট)
১০- স্পেনের হয়ে শেষ ১৫টি ম্যাচে ১০টি গোল ও ২টি এসিস্ট করেছেন ইস্কো।
১২- বিশ্বকাপে নিজেদের শেষ ৬টি ম্যাচে ১২টি গোল হজম করেছেন স্পেন।
১৫ : আফ্রিকান দলগুলোর বিপক্ষে ১৫ বারের মোকাবেলায় দুবার হারের মুখ দেখেছে স্পেন। ১২টি জয়, ১টি ড্র এবং ২টি হার। ২০১৩ সালে সর্বশেষ তারা হেরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।
২৬- জাতীয় দলের হয়ে ২৬টি এসিস্ট করেছেন ইনিয়েস্তা যার দুটি এসেছে বিশ্বকাপে।
৩০- বিশ্বকাপে ৩০তম দল হিসেবে গোল করলো মরক্কো। কোস্টারিকা ও পেরু বিশ্বকাপে এখনো কোন গোল করতে পারেনি।
২০০৬- রাশিয়া বিশ্বকাপের আগে সর্বশেষ ২০০৬ সালে অর্থাৎ ১২ বছর আগে হওয়া বিশ্বকাপে গ্রুপ সেরা হয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে গিয়েছিল স্পেন।
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.