বার্তা পরিবেশক
গত ১২জুন কক্সবাজার বিমানবন্দরে রোহিঙ্গা নারী পাচারকালে গ্রেফতার হওয়া হ্নীলার পানখালী গ্রামের দালাল আবছারের কুকর্ম বের হতে চলেছে। তথ্য মতে কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে রোহিঙ্গা নারী পাচারকালে মানব পাচারকারী টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের পূর্ব পানখালী গ্রামের মৃত আব্দুর সোবাহানের ছেলে আবছার প্রকাশ দালাল আবছার পিতা-আব্দুস সোবহান মাতা- জোহরা বেগম, পানখালি,হ্নীলা,টেকনাফ আটক করেছে ১৪ এপিবিএনের আওতাধীন কক্সবাজার বিমানবন্দর পুলিশ ক্যাম্প।
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে তার আপন ছোট ভাইয়েরা ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত। আবছারের ছোট ভাই সম্প্রতি ছোটভাই ইকবাল ইয়াবাসহ ঢাকায় চট্রগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গায় একাধিক বার গ্রেফতার হয়।এবং আরেক ভাই শাহিন নিজ গ্রাম পূর্ব পানখালী গ্রাম থেকে ইয়াবাসহ আটক হয়েছিল।
জানা গেছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডাকাতদলের সাথে দালাল আবছারের আতত থাকার কারনে স্থানীয়রা তার বিরোদ্ধে মুখ খোলা সাহস পায় না। মানব পাচার ও ইয়াবাকারবারী আবছার তার পরিবারের প্রবাসী সরওয়ার একজন ছাড়া সবাই পরোক্ষ ভাবে মানব পাচার ইয়াবা সন্ত্রাসী কাজে জড়িত বলে জানা গেছে।
আবছার সৌদি আরবে রাস্ট্র দ্রোহিতা কাজে লিপ্ত থাকায় সৌদি সরকার তাকে গ্রেফতার করে জেলে পাঠায় এবং আজীবন সৌদি আরবে যাওয়া নিষিদ্ধ করে। পরে কিছুদিন জেল কেটে সৌদি আরব থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশ চলে আসে। বাংলাদেশে এসে কিছু দিন যেতে না যেতে সৌদি আরবের আগের মাফিয়া গ্রæপের সাথে যোগাযোগ করে ঢাকায় বসে, হৃীলা থেকে তার ছোট ভাই, ক্যাডার শাহীন আরেক ইয়াবা সাইফুল, ইয়াবা ডন ইকবাল্ মাইয়ানমার থেকে আসা অসংখ রোহিঙ্গাদের অবৈধ পাসপোর্ট ও অবৈধ ভিসা দিয়ে রাস্ট্র কর ফাঁকি দিয়ে দীর্ঘ ১২ বছর ছোট ভাইদের সাথে অবৈধ ব্যবসার সফলতায় কোটি টাকার দিয়ে একটা এজেন্সি লাইসেন্স তৈরি করে।।। দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদেও হাত করে,, মালেশিয়া, সৌদি দুবাই লোক পাঠাতো।দালাল আবছারের নামে আরো চারটি অবৈধ পাসপোর্ট মামলা রয়েছে বলে জানান একটি সুত্র ।। তার ভাই . শাহীন দেশের প্রচলিত আইন অমান্য কওে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করছে বলে জানা যায়। যা সবার অবগত আছে, সেই ইয়াবা নিয়ে ও একবার জেলে গেছে বলে জানান স্থানীয়রা ।
এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পূর্ব পানখালী একজন জানান, দালাল আবছার এর ছোট চার ভাই ইকবাল, শাহিন, স্ইাফুল, শাহাবুদ্দিন, কামাল ইয়াবা ও মানবপাচারের সাথে জড়িত।
তার আরেক ভাই ইয়াবা ডন ইকবাল নারী কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত আছে বলে জানা গেছ্।ে তার ছোট ভাই ইয়াবা নিয়ে তিন বার জেলে গিয়েছিলো যা তদ›ত করলে বের হয়ে আসবে। দালাল আবছারের আরেক ভাই সাইফুল , ইয়াবার মামলার পলাতক মামলার আসামী\ .ছোট ভাই শাহাবুদ্দিন সৌদি টাকা আতœসাৎ করে বাংলাদেশে এসে, ইয়াবা, মানব পাচারসহ বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে বলে জানা গেছ্ ে. তার আরেকসহকর্মী কামাল তার সৌদি থেকে বৈধ টাকা এনে বাংলাদেশে ইয়াবা ব্যবসা এখনো ধরা ছোয়ার বাইরে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে দালাল আবছার দেশে ফিরে এলাকায় কিছুদিন থাকার পর ঢাকার ফকিরাপুল এলাকায় আর ইসলাম নামের একটি হোটেল অবস্থান করে সৌদি আরবে আবারো যোগাযোগ শুরু করে টেকনাফ সিমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় ও রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে সুন্দরী মেয়েদের টার্গেট করে নামে বেনামে পাসপোর্ট করে বিদেশে পাচার করে আসছিল।
এদিকে কক্সবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনির উল গীয়াস জানান, আবছার নামের একজনকে বিমানবন্দর থেকে এপিবিএন পুলিশ আটক করে আমাদের হস্তান্তর করেছে। তাকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে তার আপন ছোট ভাইয়েরা ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত। আবছারের ছোট ভাই সম্প্রতি ছোটভাই ইকবাল ইয়াবাসহ ঢাকায় চট্রগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গায় একাধিক বার গ্রেফতার হয়।এবং আরেক ভাই শাহিন নিজ গ্রাম পূর্ব পানখালী গ্রাম থেকে ইয়াবাসহ আটক হয়েছিল।
জানা গেছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডাকাতদলের সাথে দালাল আবছারের আতত থাকার কারনে স্থানীয়রা তার বিরোদ্ধে মুখ খোলা সাহস পায় না। মানব পাচার ও ইয়াবাকারবারী আবছার তার পরিবারের প্রবাসী সরওয়ার একজন ছাড়া সবাই পরোক্ষ ভাবে মানব পাচার ইয়াবা সন্ত্রাসী কাজে জড়িত বলে জানা গেছে।
আবছার সৌদি আরবে রাস্ট্র দ্রোহিতা কাজে লিপ্ত থাকায় সৌদি সরকার তাকে গ্রেফতার করে জেলে পাঠায় এবং আজীবন সৌদি আরবে যাওয়া নিষিদ্ধ করে। পরে কিছুদিন জেল কেটে সৌদি আরব থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশ চলে আসে। বাংলাদেশে এসে কিছু দিন যেতে না যেতে সৌদি আরবের আগের মাফিয়া গ্রæপের সাথে যোগাযোগ করে ঢাকায় বসে, হৃীলা থেকে তার ছোট ভাই, ক্যাডার শাহীন আরেক ইয়াবা সাইফুল, ইয়াবা ডন ইকবাল্ মাইয়ানমার থেকে আসা অসংখ রোহিঙ্গাদের অবৈধ পাসপোর্ট ও অবৈধ ভিসা দিয়ে রাস্ট্র কর ফাঁকি দিয়ে দীর্ঘ ১২ বছর ছোট ভাইদের সাথে অবৈধ ব্যবসার সফলতায় কোটি টাকার দিয়ে একটা এজেন্সি লাইসেন্স তৈরি করে।।। দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদেও হাত করে,, মালেশিয়া, সৌদি দুবাই লোক পাঠাতো।দালাল আবছারের নামে আরো চারটি অবৈধ পাসপোর্ট মামলা রয়েছে বলে জানান একটি সুত্র ।। তার ভাই . শাহীন দেশের প্রচলিত আইন অমান্য কওে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করছে বলে জানা যায়। যা সবার অবগত আছে, সেই ইয়াবা নিয়ে ও একবার জেলে গেছে বলে জানান স্থানীয়রা ।
এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পূর্ব পানখালী একজন জানান, দালাল আবছার এর ছোট চার ভাই ইকবাল, শাহিন, স্ইাফুল, শাহাবুদ্দিন, কামাল ইয়াবা ও মানবপাচারের সাথে জড়িত।
তার আরেক ভাই ইয়াবা ডন ইকবাল নারী কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত আছে বলে জানা গেছ্।ে তার ছোট ভাই ইয়াবা নিয়ে তিন বার জেলে গিয়েছিলো যা তদ›ত করলে বের হয়ে আসবে। দালাল আবছারের আরেক ভাই সাইফুল , ইয়াবার মামলার পলাতক মামলার আসামী\ .ছোট ভাই শাহাবুদ্দিন সৌদি টাকা আতœসাৎ করে বাংলাদেশে এসে, ইয়াবা, মানব পাচারসহ বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে বলে জানা গেছ্ ে. তার আরেকসহকর্মী কামাল তার সৌদি থেকে বৈধ টাকা এনে বাংলাদেশে ইয়াবা ব্যবসা এখনো ধরা ছোয়ার বাইরে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে দালাল আবছার দেশে ফিরে এলাকায় কিছুদিন থাকার পর ঢাকার ফকিরাপুল এলাকায় আর ইসলাম নামের একটি হোটেল অবস্থান করে সৌদি আরবে আবারো যোগাযোগ শুরু করে টেকনাফ সিমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় ও রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে সুন্দরী মেয়েদের টার্গেট করে নামে বেনামে পাসপোর্ট করে বিদেশে পাচার করে আসছিল।
এদিকে কক্সবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনির উল গীয়াস জানান, আবছার নামের একজনকে বিমানবন্দর থেকে এপিবিএন পুলিশ আটক করে আমাদের হস্তান্তর করেছে। তাকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
Show quoted text
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.