# প্রত্যাবাসনই রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান
# প্রত্যাবাসনের পূর্ব পর্যন্ত বাংলাদেশের মানবিক অবস্থান এবং রোহিঙ্গাদের মর্যাদা নিশ্চিত রাখা জরুরি
নিজস্ব প্রতিবেদক
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের পূর্ব পর্যন্ত বাংলাদেশের মানবিক অবস্থান এবং তাদের মর্যাদা নিশ্চিত রাখা জরুরি মন্তব্য করেছেন বিশিষ্টজনেরা। সেই সঙ্গে প্রত্যাবাসনই রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান বলে জানিয়েছেন তারা।
আগামী ২০ জুন বিশ্ব শরণার্থী দিবসকে সামনে রেখে বুধবার (১৪ জুন) কোস্ট ফাউন্ডেশনের ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেছেন।
সভায় কক্সবাজারের গণমাধ্যমকর্মী, অনলাইন এক্টিভিস্ট এবং বিভিন্ন যুব সংগঠনের কর্মীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
আলোচকবৃন্দ বলেন, প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বিরল এক মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলাদেশ। এই সমস্যার একমাত্র টেকসই সমাধান তাঁদের মিয়ানমারে ফিরে যাওয়া। ফিরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের সেই মানবিক দৃষ্টান্ত ধরে রাখা, সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং রোহিঙ্গাদের মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত রাখা খুবই জরুরি।
কোস্ট ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত রোহিঙ্গা সংকট এবং বাংলাদেশের মানবিক অবস্থান’ শীর্ষক এই আলোচনা সভায় অতিথি বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পালস এর নির্বাহী পরিচালক ও সিসিএনএফ এবং কো-চেয়ার আবু মোর্শেদ চৌধুরী, কোস্টের নির্বাহী পরিচালক ও সিসিএনএফ এর কো-চেয়ার রেজাউল করিম চৌধুরী এবং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য প্রকৌশলী হেলাল উদ্দিন।
এছাড়াও টেকনাফ, উখিয়া, রামু, কুতুবদিয়ার প্রায় ৭০ জন স্যোশাল মিডিয়া কর্মী এবং সংবাদকর্মী এতে উপস্থিত ছিলেন।
ভার্চুয়াল সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করতে গিয়ে কোস্ট ফাউন্ডেশনের তানজির রনি উল্লেখ করেন, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় বিদ্যমান নানা সমস্যা মোকবেলা করে প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করা এবং প্রত্যাবসানের আগ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট সকলকে সমন্বিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে।
আবু মোর্শেদ চৌধুরী বলেন, যেহেতু এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী সংকট হতে চলেছে তাই সামাজিক সম্প্রীতি এবং প্রত্যাবাসন বিষয়ে গুরুত্বসহকারে উদ্যোগ নিতে হবে। রোহিঙ্গাদের কর্মব্যস্ত রাখতে তাদের ক্যাম্পের অভ্যন্তরে কাজের সুযোগ দিতে হবে, না হলে তাদের মধ্যে অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়বে। আমরা চাই রোহিঙ্গারা তাদের মানবিক মর্যাদা নিয়ে তাদের নিজ দেশে ফেরত যাক।
রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্কের সাথে রোহিঙ্গা ইস্যুটি জড়িত। সরকারের উচিৎ হবে বর্তমান মানবিক অবস্থান ধরে রাখতে এবং অর্থনৈতিক সম্ভাবনা কাজে লাগাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সমন্বয় রেখে রোহিঙ্গাদেরকে প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ গ্রহণ করা। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজারে ৩৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছেন।
তিনি বলেন, কক্সবাজারের পরিস্থিতি খারাপ হোক, আমরা চাই না। রোহিঙ্গাদের জন্য জাতিসংঘের সহায়তা প্রয়োজন। জাতিসংঘের উচিত, মিয়ানমার জান্তা সরকারের উপর চাপ প্রয়াগ করা। প্রত্যাবাসনই রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান।
I do accept as true with all the ideas you have presented for
your post. They are really convincing and can definitely
work. Nonetheless, the posts are too quick for novices.
Could you please prolong them a little from next time?
Thanks for the post.
Here is my blog post … instagram takipci satin al