মোঃ নেজাম উদ্দিন,
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগ এলাকায় সরকারি বন বিভাগের জমি দখল করে গড়ে উঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে বন বিভাগ।৭ ফ্রেরুয়ারী (মঙ্গলবার) দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সরোয়ার আলম নির্দেশে এই অভিযান পরিচালনা করা হয় বলে জানা যায়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকারিয়া হোসেন ও কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা সমীর রঞ্জন সাহা।![]()
বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বিকাল ৩টার দিকে কক্সবাজার রেঞ্জাধীন লিংক রোড বিট কাম চেক স্টেশনের দক্ষিণ মোহারি পাড়া ইমাম মুসলিম মাদ্রাসার উল্টা পাশে একটি যৌথ অভিযান করে অবৈধভাবে নির্মিত দুইটি পাকা দালান ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় হয় ।
সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা সমীর রঞ্জন সাহা জানান, বর্তমানে কক্সবাজার শহর এলকায় কিছু ভূমিদস্যূ বনভিাগের জায়গা দখল করে স্থাপনা বা ঘর নির্মাণ করছে । তাদের বিরোদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান থাকবে। যারা বন আইন মানবে না তাদের বিরোদ্ধ বনবিভাগ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
এ বিষয়ে লিংক রোড বিটের বিট কর্মকর্তা মোঃ সোহেল হোসেন জানান, সরকারি বনভূমি জবরদখল করে অবৈধভাবে নির্মিত জবরদখলকারীরা কখনোই আইনের হাত থেকে রক্ষা পাবেনা এবং জবরদখলকারীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছে সরকার।
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সরওয়ার আলম জানান, বনবিভাগ এলাকা সংরক্ষিত । এইসব জায়গা আমাদের সংরক্ষণ করতে হবে । তাহলে পরিবেশ রক্ষা পাবে। কিন্তু এখন কিছু অসাধু ভূমিদস্যূ বনবিভাগের জায়গা দখল করে ঘর করা শুরু করে দিয়েছে। তাদের বিরোদ্ধে আমাদের অভিযান
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগ এলাকায় সরকারি বন বিভাগের জমি দখল করে গড়ে উঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে বন বিভাগ।৭ ফ্রেরুয়ারী (মঙ্গলবার) দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সরোয়ার আলম নির্দেশে এই অভিযান পরিচালনা করা হয় বলে জানা যায়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকারিয়া হোসেন ও কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা সমীর রঞ্জন সাহা।

বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বিকাল ৩টার দিকে কক্সবাজার রেঞ্জাধীন লিংক রোড বিট কাম চেক স্টেশনের দক্ষিণ মোহারি পাড়া ইমাম মুসলিম মাদ্রাসার উল্টা পাশে একটি যৌথ অভিযান করে অবৈধভাবে নির্মিত দুইটি পাকা দালান ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় হয় ।
সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা সমীর রঞ্জন সাহা জানান, বর্তমানে কক্সবাজার শহর এলকায় কিছু ভূমিদস্যূ বনভিাগের জায়গা দখল করে স্থাপনা বা ঘর নির্মাণ করছে । তাদের বিরোদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান থাকবে। যারা বন আইন মানবে না তাদের বিরোদ্ধ বনবিভাগ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
এ বিষয়ে লিংক রোড বিটের বিট কর্মকর্তা মোঃ সোহেল হোসেন জানান, সরকারি বনভূমি জবরদখল করে অবৈধভাবে নির্মিত জবরদখলকারীরা কখনোই আইনের হাত থেকে রক্ষা পাবেনা এবং জবরদখলকারীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছে সরকার।
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সরওয়ার আলম জানান, বনবিভাগ এলাকা সংরক্ষিত । এইসব জায়গা আমাদের সংরক্ষণ করতে হবে । তাহলে পরিবেশ রক্ষা পাবে। কিন্তু এখন কিছু অসাধু ভূমিদস্যূ বনবিভাগের জায়গা দখল করে ঘর করা শুরু করে দিয়েছে। তাদের বিরোদ্ধে আমাদের অভিযান
চলমান থাকবে।


উচ্ছেদ অভিযানে ছিলেন , হিমছড়ি বিট কর্মকর্তা কামরুজ্জামান শোভন, , চেইন্দা বিট কর্মকর্তা ফসিউল আলম শুভ , কস্তুরাঘাট বিট কর্মকর্তা ক্যাচিং ঊ মারমা।
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.