গর্জনিয়ায় পুলিশের ধারাবাহিক দুঃসাহসিক অভিযান।। সন্ত্রাসী,খুনি,চোর, ডাকাত সহ গ্রেপ্তার অন্তত ২ ডজন

এস এম হুমায়ুন কবির,সহ বার্তা সম্পাদক।।

অনুসন্ধান কালে জানা যায়, রামু উপজেলার সন্ত্রাসের জনপদ নামে খ্যাত তিতার পাড়া ও নতুন তিতার পাড়ার অপরাধ জগতের ডন, ডাকাতি ও অস্ত্র মামলার চার্জশীট ভুক্ত আসামী মৃত ইসহাকের পুত্র শহিদ উল্লাহ ( ৩১) সোনা মিয়া কে গ্রেপ্তার করেছে গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ।

৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আনিসুর রহমানের নেতৃত্বে সাব- ইন্সপেক্টর হুমায়ুন কবির সঙ্গীয় ফোস সহ অভিযান চালিয়ে দুধর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানাযায়,দীর্ঘদিন ধরে শহিদ উল্লাহ ওরফে সোনা মিয়ার নেতৃত্বে এলাকায় চুরি,ডাকাতি,সন্ত্রাস,চাঁদাবাজি চালিয়ে আসছিল।সন্ত্রাসী সোনা মিয়ার বিশাল বাহিনীর রয়েছে অত্যাধুনিক অস্ত্রসস্ত্র।এলাকার একটি রাজনৈতিক পাতি নেতার শেল্টারে সোনা মিয়া তার বাহিনী নিয়ে ত্রাসের রাজত্ব চালায়।ভয়ে এলাকার মানুষ প্রতিবাদ করার সাহস পায় না।

সম্প্রতি পুলিশের নীতিনির্ধারনী মহলের সিদ্ধান্তে গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসাবে আলোচিত ইন্সপেক্টর মোঃ আনিসুর রহমান কে নিযুক্ত করেন।তিনি দায়িত্ব নিয়েই সন্ত্রাসী,চাঁদাবাজ,ভুমিদস্যু,বালিখেকো ও যানজট নিরসনে কঠোর ভুমিকা পালন করেন।যেমন সিদ্ধান্ত তেমন সফলতা ও পান তিনি।গ্রেপ্তার করা হয় শীর্ষ সন্ত্রাসী,চোর,ডাকাত সহ ফেরারী আসামী।
প্রতিনিয়ত ধারাবাহিক অভিযানে ধরা পড়ে ভয়ংকর সন্ত্রাসী, ডাকাত,খুনি সহ বালি চালানে ডাম্পার সহ অপরাধী।

দ্রুত গর্জনিয়া – কচ্ছপিয়ার পেক্ষাপট পাল্টে যেতে শুরু করে।ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে অচিরেই শান্তির জনপদে পরিনত হবে গর্জনিয়া- কচ্ছপিয়ার জনপদ।এতে এই জনপদের লক্ষাধিক জনগন গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির নবাগত আইসি কে সাধুবাদ জানিয়েছে।

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.