মোঃ নেজাম উদ্দিন,
গত কয়েকদিন ধরে দৈনিক খোলা কাগজে রামু উপজেলায় বালি উত্তোলন নিয়ে সংবাদ পরিবেশনের সত্যতা মিলেছে ।
সোমবার (১৩ ফ্রেরুয়ারি) সকাল থেকে রামু উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন জায়গায় উপজেরা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা অভিযান পরিচালনা করে গর্জনিয় ও কচ্ছপিয়ার দুই ইউনিয়নের বালিখেকোর বালি মজুদ করে রাখা প্রায় ৬টি পয়েন্টে প্রায় ১লাখ ১০ হাজার ঘনফুট বালি জব্দ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে কারা বালি উত্তোলন করেছে এমন কাউকে পাওয়া যায়নি। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সারা দিন রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা পাহাড় ও বালি খেকোদের বিরোদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে। এরই প্রেক্ষিতে দুই ইউনিয়নের ৬টি পয়েন্ট থেকে বেশ কিছু বালি জব্দ করা হয়েছে ।
জানা যায়, পুর্ব জুমছড়ি ১২ হাজার ঘনফুট,রাজঘাট ৫ হাজার ঘনফুট,বড় জাংছড়ি ২০ হাজার ঘনফুট,খালের উভয়কুলে ২য় পয়েন্টে মোট ৪০ হাজার ঘনফুট,বড় জাংছড়ি খালের ১০ হাজার ঘনফুট। বড় জাংছড়ি কালা বাদশার বাড়ির উত্তর ও দক্ষিণ দু পাশে ২০ হাজার ঘনফুট বালি জব্দ করা হয় । রামু উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাহমিদা মুস্তফা বলেন, গোপন সংবাদ পেয়ে অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে অবৈধ পাহাড় সমান বালু জব্দ করা হয়েছে। অভিযানে গর্জনিয়ার তহশীলদার সৈয়দ নূর, আনসার, ব্যাটেলিয়ন আনসার ও এলাকার সচেতন মহল উপস্থিত ছিলেন। মঙ্গলবার (১৪ ফ্রেরুয়ারি) বিকাল ৪টায় রামু উপজেলা পরিষদ আনুমানিক এক লক্ষ ১০ হাজার ঘনফুট বালু প্রকাশ্যে নিলাম হবে বলে জানান উপজেলা প্রশাসন।
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.