কর্ণফুলী থানার ওসি শোকজ
জে,জাহেদ বিশেষ প্রতিবেদকঃ
কর্ণফুলীতে চার নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় স্থানীয় থানার কোন গাফেলতি আছে কি-না সেটা তদন্তে কমিটি করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)।
চার নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা নিতে গড়িমসির অভিযোগে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছৈয়দুল মোস্তফাকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দিয়েছেন আদালত
কমিটিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে বলা হয়েছে বলে জানা যায়।
গত মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম আল ইমরান খান এক আদেশে কর্ণফুলীর ওসিকে পাঁচদিনের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
পুলিশের বিরুদ্ধে গড়িমসি করার অভিযোগের পর ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান জাবেদের নির্দেশে কর্ণফুলী থানা পুলিশ প্রায় ৫দিন পর মামলা নেয়।
ওই ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করে কর্ণফুলী থানা পুলিশ।
গত ২৫ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনে উপ পুলিশ কমিশনার (বন্দর) হারুন উর রশিদ হাযারী “আংশিক ব্যর্থতা”র কথা স্বীকার করেন।
এরপর মামলা তদন্তের ডাক পড়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই)।
তদন্তে নেমে পিবিআই ৪৮ ঘন্টায় মূল পরিকল্পনাকারীসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে এবং স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নিয়েছেন।
তবে কর্ণফুলী থানার গ্রেফতার করা তিনজনের কারো নাম পিবিআইয়ের গ্রেফতার করা দুজনের জবানবন্দিতে আসেনি বলে জানিয়েছে পিবিআই।
দুই সদস্যের তদন্ত কমিটিতে পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার আরেফিন জুয়েলকে প্রধান করে কমিটিতে সহকারী কমিশনার (কর্ণফুলী জোন) জাহেদুল ইসলামকে সদস্য করা হয়েছে।
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.