এবার বদির বদ নজরে টেকনাফ প্রেস ক্লাব !

টেকনাফ প্রতিনিধি:
দেশের বিবেকবান সাংবাদিকদের ঐক্যের প্লাট ফরম ও এক মাত্র আশ্রয় স্থল হচ্ছে প্রেস ক্লাব নামের সংগঠন। এবার বদির অসহনীয় বদ নজর পড়েছে সেই ধারাবাহিকতার সংগঠন টেকনাফ প্রেস ক্লাবের উপর। এ পর্যন্ত দলীয় নেত-কর্মী থেকে শুরু করে সরকারী পদস্থ কর্মকর্তা, শিক্ষক, মুক্তিযোদ্ধাসহ বিভিন্ন স্থরের সাধারন জনতা ও রেহাই পাইনি তার চিরাচরিত অভ্যাস বদ নজর থেকে। নতুন বছরের আগমনী বার্তা শুরু হয় তার বদ নজর ও হিংসাত্মক আচরন নিয়ে। ইতি মধ্যে গত ২৩ নভেম্বর (সোমবার) টেকনাফ প্রেস ক্লাবের ঝরাঝীর্ণ ভবন নির্মান কাজে দায়িত্বরত এনজিও ফোরামের ইঞ্জিনিয়ার মো: নাঈম কে মারধর ও প্রেসক্লাবের ব্যানার ছিড়ে ছুড়ে মারা নিয়ে রীতিমত হৈচৈ চলছে সীমান্ত জনপদ টেকনাফে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, ওই দিন প্রেস ক্লাবের সন্নিকটে টেকনাফ পৌরসভার জনগুরুত্বপুর্ন রাস্তা, ড্রেন, কালভার্ট ও সড়ক বাতিসহ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করতে যাবার সময় সংস্কার কাজ এর দায়িত্বরত এনজিও ফোরামের সাইট ইঞ্জিনিয়ার মো: নাঈম কে চড় থাপ্পর, কিল ঘুষি মেরে তাতে নির্মান কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। উদ্বোধন শেষে ফেরার পথে কাজ চলমান দেখে তেলে বেগুনে প্রচন্ড রেগে গিয়ে প্রেস ক্লাব’র সংস্কার কাজ চলছে মর্মে লেখা ডিজিটাল ব্যানারটি ঠেনে ছিড়ে ফেলে প্রেস ক্লাবের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। প্রেস ক্লাব থেকে বের হয়ে এসে এটাকি মগের মুল্লুক শব্দ উচ্চার করে তাঁর চাচা পৌর মেয়র হাজী ইসলামকে ভবনটি ২৪ ঘন্টার মধ্যে ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেয়। এসময় পাশে থাকা বর্তমান সাংসদ শাহীন আকতারকে এক প্রকার বিব্রতকর ও অসহায় পরিলক্ষিত হয়। ঘটনার পর টেকনাফ প্রেস ক্লাব এর পক্ষে মনোনীত দায়িত্বশীল প্রতিনিধিদল এর সাথে সাবেক এমপি বদির আমন্ত্রণে দফায় দফায় বৈঠক হয়। বৈঠকে সাংবাদিক প্রতিনিধিদের বলেন, শুধু ভবন নির্মান কেন করবেন এবার তোমাদের সুবর্ণ সুযোগ ভবনের জমিটি প্রেস ক্লাবের নামে বরাদ্ধ মূলে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তী পেতে জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন লিখে আমার হাতে জমা দেন, ওখানে এমপি সুপারিশ করে দেবে এবং যেমনটি পৌরসভা কার্যালয় ও মাদরাসা ভবনটি তড়িৎ আমি করে দিয়েছি। তখন তোমাদের ভবিষ্যতেও কোন প্রকার ঝামেলা হবে না। দরখাস্ত জমা হবার পরপরই পুনঃরায় কাজ চালু করে দেব। এমন আশ্বাস পেয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রেস ক্লাবের ভোগদখলীয় ভবন ও জমিটি’র ভুমি আইন মতে প্রেস ক্লাবের নামে বরাদ্ধ পাওয়ার নিমিত্তে এমপি বদির কথা মতে জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন তৈরী করে আবেদনসহ সাক্ষাৎ করলে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে কাল ক্ষেপন করতে থাকে। তাঁর এমন আচরনে সন্দেহ হয় যে, প্রেস ক্লাবটি নির্মাণ কাজ বিলম্ব করে কোন অসৎ উদ্দেশ্য হাসিলের পাঁয়তারা করছে। এছাড়া সাংবাদিকদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পিত কর্মকৌশল ও ঐক্য বানচালের জন্য চলচাতুরী চালিয়েছে। সাবেক এমপির দায়িত্ব জ্ঞানহীন এমন আচরনে সর্বত্রে প্রতিবাদ ও নিন্দার ঝড় উঠেছে । একজন সাবেক সাংসদ নির্মানাধীন প্রেসক্লাবের ভিতরে ঢুকে যে ন্যাক্কার জনক ঘটনা ঘটিয়েছে তা দেশের সম্পূর্ন প্রচলিত আইন পরিপন্থী কাজ বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সচেতন মহল ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ। টেকনাফ প্রেস ক্লাব এর নীতি নির্ধারকরা বলেন দীর্ঘদিন ধরে ঝরাঝীর্ণ হয়ে ব্যবহারে ঝুঁকিপুর্ন হয়ে পড়া ওই ভবনটি “টেকনাফ প্রেস ক্লাব” যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে বৈধভাবেই সংস্কার ও পুনঃনির্মাণ কাজ চলছিল।
প্রেসক্লাবের নির্মাণ কাজ, ভবন ও জমি অবৈধ হলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা না নিয়ে সাবেক সাংসদ নিজেই আইন অমান্য করে একটি বিতর্কিত ও অনাকাংকিত ঘটনার জম্ম দিয়ে আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে অপরকে আইনের শিক্ষায় শাসিত করছেন। যা খুবই দুঃখ ও উদ্বেগজনক বটে। একজন সাবেক সাংসদের কাছে স্থানীয় সাংবাদিক সমাজ কখনো এ দৃষ্ঠতা কখনো আশা করেনি।
নেতৃবৃন্দরা আরো বলেন, যথাযত আইনী প্রক্রিয়ায় টেকনাফ প্রেসক্লাবের পুনঃসংস্কার কাজ শুরু করেন সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দ । ২২ নভেম্বর সকালে পুনঃনির্মাণাধীন প্রেস ক্লাবের অভ্যন্তরে অবৈধ ভাবে অনধিকার চালিয়ে এক প্রকার সন্ত্রাসী কায়দায় ফিল্ম ষ্টাইলে সাইট ইঞ্জিনিয়ার কে মারধর করে চলে যায়। এরপর পুনঃরায় স্বদল বলে এসে প্রেস ক্লাবের সংস্কার কাজ চলিতেছে মর্মে লটকানো থাকা ডিজিটাল ব্যনারটি ঠেনে ছিঁড়ে ছুড়ে মারেন। এর পর একদিকে প্রেস ক্লাব প্রতিনিধিদের সাথে দফায় দফায় বেঠক অব্যাহত রাখেন। অপরদিকে কথিত নামধারী সাংবাদিককে পাশে বসিয়ে টেকনাফ প্রেসক্লাব ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকদের নিয়ে অযাচিত, অবাস্থব মন্তব্য শুধু টেকনাফ প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকদের দুঃখ দেয়নি বরং দেশের সকল মূল ধারার লেখক ও সাংবাদিক সমাজ এর হৃদয়ে আঘাত করেছেন। প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ সকল নিয়ম কানূন অনুস্বরণ করে ১৯৯৬ সালে টেকনাফ থানা পরিষদ/নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবরে তৎকালিন পরিত্যাক্ত অফিসার্চ ক্লাবটি টেকনাফ প্রেস ক্লাবের নামে বরাদ্দ প্রদানের অনুমতি চেয়ে থানা পরিষদে আবেদন করিলে থানাঅ/টেক/৫৩৩/বিবিধ/স্বা: ৯৬ তারিখ-৩০/০৯/৯৬ মূলে বরাদ্দ দেয়। তখনও পৌরসভা গঠিত হয়নি। ওইসময় আশপাশে প্রেসক্লাব ও টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের সেমিপাকা ভবন ছাড়া কোন স্থাপনা ছিলনা । টেকনাফ সদরের অংশ বিশেষ কে পৌরসভা ঘোষণা দেয়ার পর-২০০১ সালে এই ভবনের অনুমতি/বরাদ্দ পাওয়ার জন্য পুনঃরায় প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ তৎকালিন টেকনাফ পৌর প্রশাসক এর কাছে লিখিত ভাবে গত ২২/০৬/২০০১ সালে আবেদন জানালে স্বারক নং-৫৩৩ এর আলোকে টেকনাফ পৌর সভার স্বারক নং-১২২ তারিখ ০১.০৭.২০০১ মূলে ভবন টি টেকনাফ প্রেসক্লাবের স্বীকৃতি স্বরুপ সেখানেও বরাদ্দের অনুমতি মিলে। ১৯৯৬ ইং সাল হতে অদ্যবদি ওই ভবনটি প্রেস ক্লাবের নামে বরাদ্ধ দেওয়ার পর হতে তৎক্ষালীন সাংসদ সদস্যগণ, জনপ্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসন আর্থিকসহ বিভিন্ন সহযোগিতা করে আসছিল। স্বয়ং এমপি বদি নিজেই ভবনটি ব্যবহারের অকেজো হয়ে পড়েছে বলে মন্তব্য করে দ্বিতল ভবন নির্মানের একাধিকবার আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় দুঃখজনক হলেও সত্য যে, তাঁর কথা কাজে কোন মিল থাকে না। সকালে বলে বিকালে ভুলে যায়। যাহার প্রমান এই টেকনাফ প্রেস ক্লাবে লংকা কান্ড। দীর্ঘদিন পর হলেও প্রেস ক্লাব এবং প্রতিবাদী মূল ধারার সাংবাদিকদের সাথে তাঁর অন্তরে ঝিঁইয়ে রাখা হিংসাত্মক আচরণ এর বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।
সর্বশেষ চলতি ২০২০ সালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রস ক্লাব সংস্কার করার জন্য ইউএনএইচসিআর বরাবর আবেদন জানালে যথাযথ প্রক্রিয়ায় ইউএনএইচসিআর এর অর্থায়নে এবং এনজিওফোরাম’র সহযোগিতায় গত ২৮ অক্টোবর প্রেসক্লাবের উন্নয়ন কাজের সূচনা করেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নুরুল আলম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান তাহেরা আকতার মিলি, গাউসিয়া কমিটি টেকনাফ উপজেলা সভাপতি, টেকনাফ প্রেস ক্লাবের আহবায়ক ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, দৈনিক আজকের কক্সবাজার বার্তার সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ ছৈয়দ হোসাইন, সাবেক পৌর প্রশাসক এসএম ফারুক বাবুল, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি, টেকনাফ প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি জাবেদ ইকবাল চৌধুরী, দৈনিক ভোরের কাগজ, দৈনিক আজাদী) সাবেক সহ-সভাপতি ও টেকনাফ সাংবাদিক ফোরাম সভাপতি মোঃ আশেক উল্লাহ ফারুকী(দৈনিক কর্ণফুলী, দৈনিক কক্সবাজার-৭১), সাবেক সহ-সভাপতি মোঃ তাহের নাঈম(যুগ্ম সম্পাদক কক্সবাজার-৭১), পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক ও টেকনাফ প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক নুরুল হক(দৈনিক সংবাদ, দৈনিক সৈকত) পৌর আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি, টেকনাফ প্রেস ক্লাবের সাবেক দপ্তর সম্পাদক কায়সার পারভেজ চৌধুরী(দৈনিক চকোরী), টেকনাফ প্রেস ক্লাবের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন রশিদ (দেনিক হিমছড়ি), পৌর আওয়ামীলীগের অর্থ সম্পাদক আবদুর রহমান (দৈনিক সমকাল), প্রেস ক্লাবের পরিবশে বিষয়ক সম্পাদক ও প্যানেল মেয়র আবদুল্লাহ মনির দৈনিক চ্রটগ্রাম মঞ্চ) সহ প্রেস ক্লাবের সিনিয়র নেতৃবৃন্দসহ জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় কর্মরত সাংবাদিকরাও উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসক্লাবের ৮০% কাজ ইতি মধ্য সমাপ্তির পথে। সর্বশেষ প্রেসক্লাব বিরোধী স্বার্থপর বদির লালিত কিছু হলুদ সাংবাদিক, বন্দুক যুদ্ধ,মামলার আসামীরা দিবালোকের ন্যায় সত্য একটি প্রতিষ্টান “প্রেসক্লাব” কে অবৈধ স্থাপনা,২০ কোটি টাকা মুল্যের জমিতে মার্কেট নির্মাণ বলে অপপ্রচার চালিয়ে প্রেস ক্লাবের সংস্কার মূলক নির্মাণ কাজ বাধা গ্রস্থ করতে তারই ইশারায় সাংবাদিকদের স্বার্থ বিরোধী কর্মকান্ডের অবতারনা করছে। অথচ বদি নিজেই এক স্বাক্ষাতকারে এই প্রেস ক্লাবে মাঝে মধ্যে আমিও সহযোগিতা করতাম বলে স্বীকার করেছে। প্রকৃতপক্ষে প্রেস ক্লাব ভবনের জমিটির প্রতি এমপি বদি ও তাঁর পরিবারের লোলুপ দুষ্টি থাকায় বদির বদ নজর পড়েছে টেকনাফ প্রেস ক্লাবে। প্রেসক্লাব নয়,বদি ক্লাব করতেই এই মহা ষড়যন্ত্র ও আক্রমনাত্মক কর্ম চালাচ্ছে।
উল্লেখ থাকে যে, বদির পরিবার জামায়াত বিএনপি না আওয়ামীলীগ? জনমনে এমন প্রশ্ন সর্বদা থাকে। তৎকালীন ১৯৮০ সালে জিয়াউর রহমান টেকনাফ সফর কালে রাজকীয় সম্মানে সম্মানিত করেছেন আব্দুর রহমান বদির পিতা মরহুম এজাহার মিয়া কোম্পানী। পরে তিনি জিয়ার আদর্শে উজ্জিবীত হয়ে সক্রিয় বিএনপির নেতা ছিলেন। শুধু তাই নয় সাবেক এমপি আব্দুর রহমান বদির মরহুম পিতা টেকনাফ থানা বিএনপির টেকনাফ থানা শাখার প্রতিষ্টাতা সভাপতি ছিলেন। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী বিএনপি সরকারের বিতর্কিত নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ভোট বর্জন করে নির্বাচনে অংশ না নিলে ক্ষমতা লোভী এমপি বদি স্বতন্ত্র ভাবে তালা প্রতীক নিয়ে নির্বাচণে অংশ গ্রহণ করেন। অবশ্ব্যই পরে ও নির্বাচন অবৈধ ঘোষণা করে পুনঃরায় তত্বাবধায়ক সরকার এর অধীনে নির্বাচন ঘোষনা করলে সাবেক বিএনপি নেতা ও বর্তমান আওয়ামীলীগের হাইব্রীট নেতা আব্দুর রহমান বদিকে কেন্দ্রীয় বিএনপির মনোনয়ন বোর্ড ধানের শীষ প্রতিক দিয়ে উখিয়-টেকনাফের সাংসদ সদস্য প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন দেয়। তখন সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ভোট যুদ্ধে নমার ঘোষনা দেওয়ায় আব্দুর রহমান বদিকে দেয়া বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাহার করে শাহজাহান চৌধুরী কে পুনঃরায় মনোনয়ন প্রদান করেন। বদির মনোনয়ন বিএনপি কর্তৃক প্রত্যাহারের ক্ষোভে পিতা এজাহার মিয়া ও আবদুর রহমান বদি স্বেচ্চায় বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে যোগদেন। পরের নির্বাচনে আবদুর রহমান বদি নৌকা প্রতীক এর জন্য দলীয় মনোয়ন চেয়ে ব্যর্থ হওয়ায় পুনঃরায় তার পিতা বিএনপিতে ফিরে যায়। তখন আওয়ামীলীগের নিশ্চিত জয়ের আসনটি হাত ছাড়া হয়ে বিএনপি নেতা শাহজাহান চৌধুরী জয় লাভ করে। এটাও ছিল পিতা-পুত্রের একটি কৌশল। যেন পরে পরাজয়ের ইস্যু নিয়ে সে মনোয়ন পাই। অদ্যাবধি তার সাথে জামায়াত-বিএনপির নেতাদের সাথে গোপন আঁতাত থাকার কথা যথতথ। তার রহস্য কি? জানতে চায় স্বচেতন মানুষ। টেকনাফ প্রেস ক্লাবকে এমপি বদির রোষানল থেকে মুক্ত করতে গণপ্রজাতšী¿ বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা, তথ্যমন্ত্রী, ও কক্সবাজার জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন টেকনাফ প্রেস ক্লাব ও কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ।

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.