আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে চকরিয়া ছাত্রলীগের নেতা মিটুর পৈত্রিক জায়গা দখলের চেষ্টা।

 

 

মোঃ নাজমুল সাঈদ  চকরিয়া প্রতিনিধি 

 

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন মিটুর পৈত্রিক জায়গা দখলের চেষ্টা।চকরিয়া পৌরসভার বাটাখালীস্থ ৪-নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন মিটু।বিগত জোট সরকারের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী শীর্ষ সন্ত্রাস  এ.পি.এস র এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী চিরিঙ্গা ইউনিয়নের কুতুব উদ্দীনের নেতৃত্বে ২০/৩০ জন সন্ত্রাসী নিয়ে জায়গা দখলমর্মে চেষ্টা চালাই।মহামান্য আদালতে বিচারধীন জায়গায় আইনের তোয়াক্কা না করে ২১/১০/১৭ইং(শনিবার) বিকাল ৩ ঘটিকার সময় দখল মর্মে চেষ্টাকালে এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে সন্ত্রাসী কুতুব উদ্দীনসহ সংঙ্গীদের ধাওয়া দেয়।জেল হাজতে থেকে জামিনে এসে ২০০৭সালে অভিযোগকারী মিটুর বড় ভাই কক্সবাজার জেলা পরিবহন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু বাদী হয়ে সাবেক যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী এ.পি.এস সালাহ্ উদ্দীনের বিরুদ্ধে চকরিয়া থানায় মামলা করেন(মামলা নং-১৮/০৭জি/আর৫২/০৮)।জোট সরকারের শাসন আমলে অমানবিক নির্যাতনে অসহায়ত্ব বরণ করে পুরো পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কাফনের কাপড় অংগনে ঢাকা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমরণ অনশন পালন করছিলেন।যাহা বভিন্ন গনমাধ্যমে স্থান পেয়ছিল।উক্ত মামলারআসামীও ছিলেন অভিযুক্ত কুতুব উদ্দীন।

 

এবিষয়ে স্থীয়রা জানান,অতীতে বিএন পি জোট সরকার আমলে মিটুর স্বপরিবার নিঃশ্ব হয়ে অমানবিক নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। আজ সেই আওয়ামি পরিবারটি ও নিজ দলীল সরকারের শাসন আমলে অতীত পূরানো বৃত্তে জাহির করতে মরিয়া কুতুব উদ্দিন এবং মিটুকে হত্যামর্মে হুমকি প্রদর্শন করেন।জনমনে একটাই প্রশ্নের সঞ্চার হতে চলছে কুতুব উদ্দীনের এত জোর?আর সেই জোরের খুঁটিটা কে? তারপরে ও আড়ালে রয়েছে রহস্যের বেড়াজাল।মূল রহস্যের  উদঘাটনের মধ্যে দিয়ে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্থির দাবী পূরণে স্বস্থিতে বাস করতে চাই এলাকাবাসী।জোট সরকারের সাবেক যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী এ.পি.এস সালাহ্ উদ্দীনের মামলার পার্টনার যার চকরিয়া থানা মামলা নং:-১৮/০৭ জি/আর ৫২/০৭ বাদী:-(মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু) জোট সরকারের শীর্ষ সন্ত্রাস  এ.পি.এস র এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী চিরিঙ্গা ইউনিয়নের কুতুব উদ্দীনের নেতৃত্বে ২০/৩০ জন সন্ত্রাসী নিয়ে আদালতে বিচারধীন জায়গায় আইন অমান্য করে দখল করতে চেষ্টা কালে এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে সন্ত্রাসী কুতুব উদ্দীনসহ সংঙ্গীদের ধাওয়া দেয়। বিগত বিএনপি জোট সরকারের শাসন আমলে ২০০৫ সাল চকরিয়া  পৌরসভার নির্বাচনে বি.এন.পি প্রার্থীর পরাজয় কে কেন্দ্র করে সরাসরি এ.পি.এস সালাহ্ উদ্দীনের নির্দেশে ২৩/১১/০৫ ইং তারিখ মিটুর পুরো পরিবারের পিতাসহ অমানষিক নির্যাতন নিপীড়ন ও মিথ্যা মামলা দিয়ে একই পরিবারের পাঁচজনকেই গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি দখল করে নেয় কুতুব উদ্দিন।

 

ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন মিটু বলেন, জোট সরকারের আমলের পৌর নির্বাচন কে কেন্দ্র করে বি.এন.পি প্রার্থীর পরাজয় কে কেন্দ্র করে সরাসরি এ.পি.এস সালাহ্ উদ্দীনের নির্দেশে ২৩/১১/০৫ ইং তারিখ আমাদের পুরো পরিবারকে অমানষিক নির্যাতন ও মিথ্যা মামলা দিয়ে আমি,আমার পিতা,আমারভাই পাঁচজনকেই গ্রেপ্তার করে কোর্টে চালান করে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি দখল করে নেয়,উক্ত ঘটনা তখন জাতীয় বিভিন্ন পত্রিকায় গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ পায় এবং সে অন্যায়ের বিরুদ্ধে ঢাকা আমরণ অনশন কর্মসূচী পালন করি।দীর্ঘদিন ফেরারী জীবন কাটাতে হয় পুরো পরিবারকে। উক্ত জায়গা নিয়ে বিজ্ঞ সিনিয়র জজ আদালত ,চকরিয়া মূল স্বত্ব মামলা নং:-৬১/১৯৯০ আমরা উক্ত মামলায় ডিগ্রি লাভ করি,,বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ আদালত অপর মামলা ৬২/৯৬-৯৭ মামলায় আমরা ডিগ্রী লাভ করি।মহামান্য হাইকোর্ট সিভিল রিভিশন মামলা ১০৮১/১৯৯৮ মামলায় নিম্ন আদালতের রাত বহাল রেখে সম্পত্তি সংক্রান্ত ব্যাপারে স্থিতিশীল অবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দেয়।মহামান্য হাইকোর্ট বাংলাদেশ ক্রিমিনাল মিচ কেইচ ৬২০০/২০০০ মামলায় রায়ে ডিগ্রি লাভ করি।

বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ আদালত ১৪২/২০১০ মামলা বিচার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। উক্ত জায়গা নিয়ে তাদের বানোয়াট সৃজিত ২৫১ নং খতিয়ান মাননীয় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) কক্সবাজার নামজারী আপীল ০৮/০৬ইং মামলা মূলে দীর্ঘ দশ বছর পরে ২০১৬ সালে তাদের সৃজিত খতিয়ান ভূয়া,ভানোয়াট ভিত্তিহীন বলে ২৫১ নং খতিয়ান বাতিল করে দেয় আদালত।এবং আমাদের মামলার ডিগ্রি লাভ অর্জন করি।আমি সন্ত্রাস কুতুব উদ্দীনসহ অবৈধ অস্ত্রধারীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছি।সাথে প্রশাসনের প্রতি আবেদন জানাচ্ছি উচ্চ আদালতের আইন অমান্যকারী বি.এন.পির শীর্ষ সন্ত্রাস কুতুব উদ্দীনসহ গংদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করা হউক।

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.