আগামী ১৬ই মার্চ চট্টগ্রাম বিমান বন্দরে এম এ গনি’র গনসংবর্ধনা

প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ

সর্বোইউরোপিয়ন আওয়ামী লীগের সাঃ সম্পাদক, ইউরোপ ও মধ্যপ্র্যাচের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ প্রতিনিধি , চট্টগ্রামের কৃতিসন্তান এমএ গণি আনোয়ার আগামী ১৬ই মার্চ বিকাল ৩টা চট্টগ্রাম বিমান বন্দরে অবতরন করবেন।

এবং এম,এ গনি সমর্থক গোষ্টী’র উদ্দ্যোগে আয়োজিত গনসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন বলে জানা যায়।

অনুষ্ঠান শেষে চট্টগ্রামের তারকা পুরুষ চট্টলবীর মরহুম এ,বি,এম মহিউদ্দীন চৌধুরী’র কবর জেয়ারত করে, জাতীয় শিশু সংগঠন লাভ দ্যা পুয়ার চিলড্রেন আয়োজিত এবিএম মহিউদ্দীন চৌধুরী’র স্মরনে দোয়া মাহফিল ও স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন।

তিনি চট্টগ্রামে কিছুদিন অবস্থান করবেন বলে বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায়।

অন্যদিকে,চট্টগ্রামের বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিদের সাথে মতবিনিময় করবেন, এ ছাড়া ও চট্টগ্রামের উন্নয়ন সম্ভাবনা নিয়ে সংশিষ্ঠদের সাথে আলোচনায় বসবেন।

চট্টগ্রামের তারকা পুরুষ মহিউদ্দিনের মৃত্যুর পর পুরা চট্টগ্রামের বেশির ভাগ রাজনৈতিক সচেতন মানুষও কর্মী সমর্থকসহ বর্ষিয়ান কিছু নেতাকর্মীদের মধ্যে এমন কাউকে পেতে চান,যে সর্বজনগৃহীত আর মহিউদ্দিনের সহকর্মীও।

যিনি সদ্য প্রয়াত নেতার স্বপ্ন পূরণে চট্টগ্রামকে এগিয়ে নেবেন। সে হিসেবে জনগণের খাতায় চট্টগ্রামের কৃতিসন্তান সর্বোইউরোপিয়ন আওয়ামী লীগের সাঃ সম্পাদক, ইউরোপ ও মধ্যপ্র্যাচের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ প্রতিনিধি ,বর্ষিয়ান নেতৃত্বগুণ প্রবাসে আওয়ামী লীগের কান্ডারী এমএ গণি’কে চায় চট্টগ্রামের বেশিরভাগ মানুষ।

বিশেষ করে মহিউদ্দিনের মতো সকল মহলেই সমান জনপ্রিয় তিনি, প্রধানমন্ত্রীর খুবই আস্থাভাজন।

মহিউদ্দিন একজন মুক্তিযোদ্ধা আর এম,এ গণি প্রবাসে একজন মুক্তিযোদ্ধার সংগঠক।

চট্টগ্রামের জনগণ ও চায় দলীয় ইমেজের বাইরেও আলাদা ইমেজ থাকা সর্বজনস্বীকৃত এমন কাউকে মহানগর আওয়ামী লীগের অভিভাবকে নিয়ে আসুক।

যার সাথে গণমাধ্যম থেকে সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষদের সঙ্গে গভীর নৈকট্য রয়েছে।

এই বিষয়ে এম এ গনির মিডিয়া সম্মন্বয়কারী ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া লিমিটেড ‘ পরিচালক মুনীর চৌধুীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সর্বশেষ দুই নেতার সাথে বৈঠক হয় ৪ই নভেম্বের ২০১৭ইং চট্টলবীর মহিউদ্দিন চৌধুরী চশমাহিলস্থ বাসায় র্দীঘ ২ঘন্টা আলাপ আলোচনায় উঠে আসে নানা বিষয়, মহিউদ্দিন চৌধুরী এম,এ গনিকে চট্টগ্রামে চলে আসার অনুরোধ জানান বৈঠকে।

জবাবে এম এ গনি বলেন, নেত্রী আমাকে আসতে দিবে না, তখন মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন আমি নেত্রীকে বুঝিয়ে বলব।

রাতে ডিনার শেষে, বিদায়ের সময় দুই জনের কান্নায় আমি ও সেইদিন চোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই।
দুই নেতার মধ্য এটায় জীবনের শেষ দেখা ও শেয কথা।

হয়তো বিশ্বস্ত মানুষের হাতে চট্টগ্রামের মানুষকে তুলে দিতে চেয়েছিলেন। যার প্রতি রয়েছে নেত্রী ও প্রয়াত মহি উদ্দিন চৌধুরীর আস্থা।

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.